- এসএ পরিবহন ও সুন্দরবন কুরিয়ারে নিলে মূল্যের সাথে কেজিপ্রতি ৫৳ বাড়বে, ঢাকার বাইরে আরও ৫৳ বাড়বে।
খিরসাপাত/ক্ষীরশাপাত/ক্ষীরশাপাতি যেটাই বলুন না কেন। রাজশাহীর লোকেরা ক্ষীরশাপাত বলে ডাকে। আর এটাই ঢাকায় গিয়ে হিমসাগর হয়ে যায়!! এই আম মে মাসের শেষে বা জুনের প্রথম সপ্তাহে বাজারে আসে। এটি আঁশবিহীন আর খুবই মিষ্টি আম। খিরসাপাত আম কিছুটা গোলগাল আর মাঝারি আকারের হয়। কেজিতে ৩-৪টা হয়। আর চামড়ায় হালকা দাগ থাকে। ক্ষীরশাপাতি পাকা অবস্থায় গাছ থেকে নামিয়ে কেটে ফালি করে খেতেও অত্যন্ত সুস্বাদু। গাছ থেকে সংগ্রহের পর আমটি ছয় থেকে আট দিন পর্যন্ত ঘরে রাখা যায়। পাকলে বোঁটার আশপাশে হলুদ রং ধারণ করে। আমটি হালকা সবুজ। আর আঁটি পাতলা।
ক্ষীরশাপাত একান্তই বাংলাদেশের আম। ধারণা করা হয়, মুর্শিদাবাদের নবাবদের বাগান থেকে উদ্ভাবিত হয়েছিল ক্ষীরশাপাত। মুকুল আসার পর মোট চার মাস সময় নেয় আমটি পোক্ত হতে। আমটি চেনার সহজ উপায় হচ্ছে এটি দেখতে অনেকটা গোলাকার, বোঁটা বেশ মোটা। পৃষ্ঠদেশের কাঁধের চেয়ে সম্মুখে কাঁধ অপেক্ষাকৃত স্ফীত। ফলটির অবতল এবং ঠোঁট নেই বললেই চলে। শীর্ষদেশ গোলাকৃতির।