গুরুত্বপূর্ণ দুইটা বিষয়,
১. নারিকেল তেলকে এক্সট্রা ভার্জিন বলা হলেও সাধারণত ভার্জিন গ্রেডেরই হয়। আর এই তেলের এটাই বেস্ট কোয়ালিটি।
২. আমরা দুইরকম নারিকেল তেল সেল করছি (ছবিতে দেখা যাচ্ছে)। দুইটাই যদিও কোল্ড প্রেস। কিন্তু ফিল্টার ভালোভাবে করা আছে সাদাটা, আর সাদাটা কাঠের ঘাণিতে ভাঙানো। তাই এর মান নিয়ন্ত্রণ হয়েছে আরও ভালোভাবে। এই দুইটার দামের পার্থক্য মাত্র ১০০৳। (এই প্রোডাক্ট অর্ডার করলে আমরা সাদাটা পারচেজ করেছেন ধরে নিব, অন্য তেলটাও সাইটে এই ক্যাটাগরির মধ্যেই পাবেন)
এটি খাওয়া, চুলে দেয়া, রান্না, বাচ্চাদের গায়ে দেয়া থেকে শুরু করে যে কোনোকিছুতেই ইউজ করতে পারবেন। চাইলে ঔষধ তৈরি এবং ক্লিনিক্যাল পারপাসেও ব্যবহার করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। মোটের ওপরে আমরা এটা বলতে পারি, এটা খুব ভাল মানের নারিকেল তেল। একবার ব্যবহার করে দেখেন। আশা করি পছন্দ হবে।
বহুকাল পেরিয়ে যাওয়ার পরেও এখনো নারিকেল তেলের আবেদন কমে যায়নি একটুও। বরং অসংখ্য কেমিকেল জাতীয় কসমেটিক্সের ভিড়েও সগৌরবে নিজের আভিজাত্য বজায় রেখেছে নারিকেল তেল।শতভাগ প্রাকৃতিক ও বিশুদ্ধ বিধায় এটি শিশু ও বড়দের জন্য খাবারে ব্যবহার করা যাবে, স্কিনে ও চুলেও ব্যবহার করা যাবে। সবার জন্যই এটি নিরাপদ।
অনেকেই জানেন, মশার কামড় থেকে বাঁচতে নারিকেল তেল প্রাকৃতিক রিপিলেন্ট হিসেবে কাজ করে। তাই মশার/পোকার কামড় থেকে নিরাপদ থাকতে বাচ্চার গায়ে নারিকেল তেল মাখিয়ে দিন। যদিও বাজারে অনেকরকম মস্কিউটো রিপিলেন্ট আছে, তবে শিশুর কোমল শরীরের জন্য কেমিক্যালের পরিবর্তে প্রাকৃতিক পণ্যের ব্যবহারই উত্তম… প্রাকৃতিক বিধায় শরীরে মাখলেও তেমন চিটচিট করবেনা আর একটা মিষ্টি ঘ্রাণ আসবে এর থেকে…
উপকারিতা পেতে বিশুদ্ধ ও কেমিক্যাল মুক্ত তেল এর বিকল্প নাই ।
নারকেলের তেল কীভাবে খাবেন? আপনি যদি পারেন রান্নাও এটা দিয়ে করতে পারবেন৷ এর Anti inflammatory সক্ষমতা খুব বেশি৷ এছাড়া আপনি সবজি নারকেল তেল দিয়ে খেতে পারেন, ডিম ভেজে খেতে পারেন৷ পাশাপাশি মাথায় ও ব্যবহার করতে পারেন! বাদাম নারকেলের তেলে ভেজে খেতে পারেন৷ আরো বিভিন্ন রেসিপি ইউটিউব ঘাটলেই পাবেন।
ফ্যাটগুলোর মধ্যে নারকেল তেল সবচেয়ে ভালো৷ বিভিন্ন ধরনের ডায়েটের জন্য এটি খুব প্রসিদ্ধ সাপ্লিমেন্ট।
কাঠের ঘানিতে ভাঙা বিশুদ্ধ নারিকেল তেল।
এক্সট্রা ভার্জিন গ্রেডের হওয়ায় খাওয়া এবং রান্নার কাজে ব্যবহার করতে পারবেন সহজেই। পাশাপাশি চুলে বা শরীরেও ব্যবহার করতে পারবেন।